আমরা যখন কথা বলি তখন আমাদের কথাগুলো প্রথমে কানে পৌঁছায়। কান আবার সেটিকে ট্রান্সফার করে আমাদের মস্তিষ্কে, মস্তিষ্ক তখন এনালাইসিস করে বডিতে মেসেজ পাঠাই যে তারা কিভাবে এটির প্রতিক্রিয়া করবে।
যেমন ধরা যাক, আমরা প্রায় সময় বলে থাকি যে অনেক প্রবলেম এর মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি, প্রবলেম কথাটা বলা এবং শোনা মাত্রই আমাদের ভেতরে দুশ্চিন্তা কাজ করতে থাকে একটা অস্থিরতা কাজ করে নানান শঙ্কা মনে আসে এবং স্ট্রেস অনুভব হয় তখন বিভিন্ন রকম নেতিবাচক চিন্তা মাথায় আসে।
কিন্তু প্রবলেম শব্দটা ব্যবহার না করে আমরা যদি বলি একটা চ্যালেঞ্জের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি তখন যে অস্থিরতা তৈরি হয় সেটি নেতিবাচক নয় বরং ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে, কারন আমরা জানি চ্যালেঞ্জ মানেই সেটা মোকাবেলা করতে হয়। তখন হতাশার বদলে সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে এমন একটা জোরালো মনোভাব তৈরি হয়ে যায় এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার নানান সম্ভাবনার কথা মনে আসে।
অর্থাৎ আমরা কি ধরনের ওয়ার্ড সিলেক্ট করব এটার উপর ডিপেন্ড করে ওয়ার্ড গুলো আমাদের কিভাবে পিকচারাইজড করবে। তাই যখন আমরা কোন নেগেটিভ ওয়ার্ডের জায়গায় পজিটিভ ওয়ার্ড রিপ্লেস করবো তখন আমরা সবকিছুর মধ্যেই পজিটিভ দেখতে পাবো।
পজিটিভ দেখাটাও একটা আর্ট। যেমন Pains এই ওয়ার্ডটা শুনলেই আমরা ধরে নিব এটা একটা নেগেটিভ ওয়ার্ড কিন্তু এটাকেও পজিটিভ ভাবে দেখা যায় এর সমাহার এর মাধ্যমে যেমন;
Pains- Positive attitude in negative situation
এভাবেই ইতিবাচক কথা, চিন্তা এবং দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দিতে পারে আপনার জীবন
Farzana Yeasmin
Thu, 09 Jan 2025